ব্যাংক নোট

বাংলাদেশী কয়েনের সচিত্র ইতিহাস

টাকা (মুদ্রা প্রতীক: ৳; ব্যাংক কোড: BDT) হল বাংলাদেশের মুদ্রা। বাংলাদেশের জন্ম ১৯৭১ সালে হলেও শুরুটা ছিল ১৯৪৭ সালে পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে। তখন দেশে পাকিস্তান রুপির প্রচলন ছিল, যেটিকে কাগজে–কলমে টাকাও বলা হতো। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতীয়তাবাদীরা বেসরকারিভাবে পাকিস্তানি টাকার একপাশে ‘বাংলা দেশ’ এবং অপর পাশে ‘Bangla Desh’ লেখা রাবার স্ট্যাম্প ব্যবহার করতেন।

১৯৭১ সালের ৮ জুন পাকিস্তান সরকার এই রাবার স্ট্যাম্প যুক্ত টাকাকে অবৈধ এবং মূল্যহীন ঘোষণা করে। জানা যায় এরপরেও ১৯৭৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত এই রাবার স্ট্যাম্পযুক্ত পাকিস্তানি টাকা চলেছিল সারা দেশে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরে নতুন মুদ্রা প্রচলনের ঘোষণা দেয়া হয়। তাতে সময় লেগেছিল তিন মাসের মতো। তাই ঐ সময়ে পাকিস্তানি রুপিই ব্যবহৃত হতো। ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ বাংলাদেশি কারেন্সিকে ‘টাকা’ হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়।

ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন।

নিজস্ব মুদ্রার আবির্ভাব
বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভের পর কিছু সময় পাকিস্তানী রূপী ব্যবহৃত হয় যা পরের দিকে সরকার বাতিল করে দেয়। পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে প্রথম কয়েন চালু হয়। প্রথমে ১, ৫, ১০ ও ২৫ পয়সার কয়েন চালু করা হয়। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত যতগুলো কয়েন ছাড়া হয়েছে তার সচিত্র ইতিহাস নিম্নে তুলে ধরা হলো-

এক পয়সা
১৯৭৪ সালে প্রথম অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি ১ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “এক পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

১৯৭৪ সালের ১ পয়সা

পাঁচ পয়সা
১৯৭৩ সালে প্রথম অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি ৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল প্রতীক ও নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৩ সালের ৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে পুনরায় অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি ৫ পয়সা ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল প্রতীক ও নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৪ সালের ৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে পুনরায় অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি ৫ পয়সা ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল প্রতীক ও নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৫ সালের ৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে পুনরায় অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি ৫ পয়সা ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল ও ট্র্যাক্টর প্রতীক আর নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৭ সালের ৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে একই ৫ পয়সা ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল ও ট্র্যাক্টর প্রতীক আর নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৮ সালের ৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে একই ৫ পয়সা ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল ও ট্র্যাক্টর প্রতীক আর নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৯ সালের ৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে একই ৫ পয়সা ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে, মাঝখানে লাঙল ও ট্র্যাক্টর প্রতীক আর নিচে “পাঁচ পয়সা” লেখা রয়েছে এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৪ সালের ৫ পয়সা

দশ পয়সা
১৯৭৩ সালে প্রথম অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে পান পাতা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৩ সালের ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে পান পাতা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৪ সালের ১ম ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে শস্য ছড়ানো ও ট্র্যাক্টরসহ “সবুজ বিপ্লব” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৪ সালের ২য় ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে শস্য ছড়ানো ও ট্র্যাক্টরসহ “সবুজ বিপ্লব” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৫ সালের ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে শস্য ছড়ানো ও ট্র্যাক্টরসহ “সবুজ বিপ্লব” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৫ সালের ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে চারজন সদস্যের একটি পরিবার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮০ সালের ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে চারজন সদস্যের একটি পরিবার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮৩ সালের ১০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি একই ১০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “দশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে চারজন সদস্যের একটি পরিবার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৪ সালের ১০ পয়সা

পঁচিশ পয়সা
১৯৭৩ সালে প্রথম স্টীল দিয়ে তৈরি ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৩ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ, একটি ডিম, দুটি কলা, একটি লাউ ও “সবার জন্য খাদ্য” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৪ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ, একটি ডিম, দুটি কলা, একটি লাউ ও “সবার জন্য খাদ্য” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৫ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৬ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ, একটি ডিম, দুটি কলা, একটি লাউ ও “সবার জন্য খাদ্য” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৬ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ, একটি ডিম, দুটি কলা, একটি লাউ ও “সবার জন্য খাদ্য” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৭ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ, একটি ডিম, দুটি কলা, একটি লাউ ও “সবার জন্য খাদ্য” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৮ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৯ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রুই মাছ, একটি ডিম, দুটি কলা, একটি লাউ ও “সবার জন্য খাদ্য” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৯ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮০ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

১৯৮৩ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮৪ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯১ সালের ২৫ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ২৫ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঁচিশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৪ সালের ২৫ পয়সা

পঞ্চাশ পয়সা
১৯৭৩ সালে প্রথম স্টীল দিয়ে তৈরি ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে কবুতর এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৩ সালের ৫০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে একটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, একটি মুরগী, একটি আনারস ও একটি কলা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৭ সালের ৫০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে একটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, একটি মুরগী, একটি আনারস ও একটি কলা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮০ সালের ৫০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে একটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, একটি মুরগী, একটি আনারস ও একটি কলা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮৩ সালের ৫০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে একটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, একটি মুরগী, একটি আনারস ও একটি কলা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৮৪ সালের ৫০ পয়সা

পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে একটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, একটি মুরগী, একটি আনারস ও একটি কলা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৪ সালের ৫০ পয়সা

পরবর্তীতে ২০০১ সালে স্টীল দিয়ে তৈরি একই ৫০ পয়সা চালু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে “পঞ্চাশ পয়সা” লেখা রয়েছে আর মাঝখানে রয়েছে একটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ, একটি মুরগী, একটি আনারস ও একটি কলা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০১ সালের ৫০ পয়সা

এক টাকা কয়েন
১৯৭৫ সালে সর্ব প্রথম “নিকেল-কপার” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৫ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে “নিকেল-কপার” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৭৭ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯২ সালে “স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯২ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে “স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৩ সালের ১ম ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে “স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা নিচে ও উপরে লেখা রয়েছে “”FOOTBALL WORLD CUP 1994” এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৩ সালের ২য় ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯৫ সালে “স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৫ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে “পিতল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৬ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালে “পিতল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৯ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ২০০২ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০২ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ২০০৩ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে বাংলাদেশ লেখা উপরে ও নিচে লেখা রয়েছে “পরিকল্পিত পরিবার – সবার জন্য খাদ্য” এবং ডান দিকে রয়েছে “এক টাকা” লেখা আর মাঝখানে রয়েছে চার সদস্যের একটি পরিবার (ছেলে ও কন্যা সহ পিতামাতা) এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০৩ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ২০১০ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে এক টাকা ও বাংলাদেশ আর মাঝখানে রয়েছে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০১০ সালের ১ টাকা কয়েন

পরবর্তীতে ২০১৪ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ১ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে এক টাকা ও বাংলাদেশ আর মাঝখানে রয়েছে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০১৪ সালের ১ টাকা কয়েন

দুই টাকা কয়েন
পরবর্তীতে ২০০৮ সালে “স্টেইনলেস স্টীল”-এর তৈরী ২ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “বাংলাদেশ” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে দুই টাকা আর মাঝখানে রয়েছে একটি ছেলে ও মেয়ে কর্তৃক খোলা বই যেখানে লেখা রয়েছে “ক অ ১” ও ডান দিকে রয়েছে “সবার জন্য শিক্ষা” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০৪ সালের ২ টাকার কয়েন

২০০৪ সালে সর্ব প্রথম “স্টেইনলেস স্টীল”-এর তৈরী ২ টাকার কয়েন ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “বাংলাদেশ” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে দুই টাকা আর মাঝখানে রয়েছে একটি ছেলে ও মেয়ে কর্তৃক খোলা বই যেখানে লেখা রয়েছে “ক অ ১” ও ডান দিকে রয়েছে “সবার জন্য শিক্ষা” লেখা এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০৮ সালের ২ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ২০১০ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ২ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে দুই টাকা ও বাংলাদেশ আর মাঝখানে রয়েছে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০১০ সালের ২ টাকার কয়েন

পাঁচ টাকা কয়েন
১৯৯৪ সালের ১ অক্টোবর সর্ব প্রথম ৫ টাকার কয়েন ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “যমুনা বহুমুখী সেতু ১৯৯৪” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে যমুনা বহুমুখী সেতুর ছবি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৪ সালের ৫ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে ৫ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “যমুনা বহুমুখী সেতু ১৯৯৬” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে যমুনা বহুমুখী সেতুর ছবি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ১৯৯৬ সালের ৫ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ২০০৫ সালে ৫ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “যমুনা বহুমুখী সেতু” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে যমুনা বহুমুখী সেতুর ছবি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০৫ সালের ৫ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ২০০৬ সালে ৫ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “যমুনা বহুমুখী সেতু” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে যমুনা বহুমুখী সেতুর ছবি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০৬ সালের ৫ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ২০০৮ সালে ৫ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “যমুনা বহুমুখী সেতু” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে যমুনা বহুমুখী সেতুর ছবি এবং গৌন দিকে জাতীয় ফুল শাপলার ছবি রয়েছে।

চিত্রঃ ২০০৮ সালের ৫ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ২০১০ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ৫ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “BANGLADESH BANK” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি এবং গৌন দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো রয়েছে।

চিত্রঃ ২০১২ সালের ৫ টাকার কয়েন

পরবর্তীতে ২০১৩ সালে “স্টেইনলেস স্টীল” দ্বারা তৈরী ৫ টাকার কয়েন পুনরায় ইস্যু করা হয়। যাতে মুখ্য দিকে “BANGLADESH BANK” লেখা উপরে এবং নিচে লেখা রয়েছে পাঁচ টাকা আর মাঝখানে রয়েছে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি এবং গৌন দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো রয়েছে।

চিত্রঃ ২০১৩ সালের ৫ টাকার কয়েন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রিলেটেড লেখা

Back to top button