ব্যাংকার

রচনার বিষয়বস্তু “ব্যাংকার”

ব্যাংকিং নিউজ বাংলাদেশঃ বিজনেস স্কুলের ছাত্রদেরকে একটি রচনা লিখতে বলা হয়েছিল। রচনার বিষয়বস্তু ছিল “ব্যাংকার”।

এক ছাত্র (যার বাবা একজন ব্যাংকার) লিখেছে….

“ব্যাংকার” একটি দু-পেয়ে অতি নিরীহ ভদ্র প্রাণী। যাদের দেখতে হুবহু মানুষের মতো। পার্থক্য শুধু অনুভুতির দিক থেকে। ব্যাংকারদের জগতে একটি কথা প্রচলিত আছে, গন্ডারের মতো চামড়া না হলে আদর্শ ব্যাংকার হওয়া যায় না। পৃথিবীর সব দেশেই এই প্রজাতিভুক্ত প্রাণীর দেখা মেলে।

এদের মধ্যে বিভিন্ন গোত্র আছে। যেমনঃ রাষ্ট্রায়ত্ব, প্রাইভেট, বাণিজ্যিক, বিশেষায়িত, ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে প্রত্যেক গোত্রকেই গুচ্ছ ভাবে বসবাস করতে দেখা যায়। প্রতিটি গুচ্ছের প্রধানকে ম্যানেজার বলা হয়। তবে গুচ্ছের প্রধান হোক আর গুচ্ছের সদস্য হোক সবাই কঠোর নিয়ম-নীতি এবং বাধা নিষেধে বন্দী। একটু এদিক সেদিক হলেই জীবনের উপর নেমে আসে অমানিশা অন্ধকার। শত প্রতিকুলতা সত্ত্বেও তাদের সব কিছু হাসিমুখে মেনে নিতে হয়।

ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন।

প্রতিটি অঞ্চলভেদে এই ব্যাংকার প্রজাতির মধ্যে একটি সর্দার গোত্র থাকে, তাদেরকে বলা হয় “কেন্দ্রীয় ব্যাংক”। এই গোত্রীয়টি অন্য সব গোত্রগুলোর উপর প্রভাব বিস্তার করে। তাদের যখন যা খুশি চাপিয়ে দেয়। তবে ভৌগলিক ভাবে অঞ্চলভেদে এই প্রবণতা বাংলাদেশে অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এ জন্য বলা যায় যে, বাংলাদেশের সবচেয়ে নিরীহ ভদ্র প্রাণীর নাম “ব্যাংকার”।

আশার কথা হলো, পৃথিবীর অন্যান্য নিরীহ প্রাণী বিলুপ্তির পথে থাকলেও ব্যাংকার নামক নিরীহ প্রাণীর সংখ্যা বিশেষ করে বাংলাদেশ অঞ্চলে বেড়েই চলছে। যা এই অঞ্চলের জন্য…….!

বিচরণ ক্ষেত্র হিসাবে ব্যাংকারদের বিষয়ে একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে, মধ্যরাতে রাস্তায় তিন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়- ব্যাংকার, ড্রাংকার আর একটা না বলাই ভালো….!!!

কার্টেসিঃ ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রিলেটেড লেখা

Back to top button