বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স প্রেরণের বিপরীতে নগদ সহায়তা প্রদান
বিদেশি সংস্থায় কাজ করেছেন এমন ব্যক্তিদের ওইসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত পেনশন ফান্ড, প্রভিডেন্ট ফান্ড, লিভ সেলারি, বোনাস ও অন্যান্য গ্র্যাচুইটি এবং অবসর সুবিধার অর্থ দেশে এলে রেমিট্যান্স হিসেবে আড়াই শতাংশ নগদ সহায়তা পাবেন।
রেমিট্যান্স বাড়াতে নগদ সহায়তার আওতা বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি, ২০২২) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে।
আরও দেখুন:
◾ ব্যাংকারদের সর্বনিম্ন বেতন বেঁধে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো নতুন এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রবাসীদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক আয় বৈধ উপায়ে দেশে পাঠাতে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বিদ্যমান হারে রেমিট্যান্স প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দেওয়ার জন্য কয়েকটি খাত যুক্ত করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- পেনশন ফান্ড, প্রভিডেন্ট ফান্ড, লিভ সেলারি, বোনাস ও অন্যান্য গ্র্যাচুইটি এবং অবসর সুবিধা।
ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন। |
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, রেমিট অর্থের আয়ের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে এবং আহরণের সঙ্গে সঙ্গে আবশ্যিকভাবে টাকায় রূপান্তর করতে হবে। এ নির্দেশনা সার্কুলার জারির তারিখ থেকে কার্যকর হবে। এছাড়াও রেমিট্যান্স পাঠানোর বিপরীতে প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা সংক্রান্ত আগের ইস্যু করা নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে।
চলতি অর্থবছরের (২০২১-২০২২) প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) এক হাজার ২৩ কোটি ডলার প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। যা তার আগের অর্থবছরের (২০২০-২০২১) একই সময় ছিল এক হাজার ২৯৪ কোটি ডলার। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রেমিট্যান্স কমেছে ২৭১ কোটি ডলার।