বাংলাদেশ ব্যাংক মার্চেন্টিং ট্রেড বিষয়ে নীতিমালা ঘোষণা করলো
মার্চেন্টিং ট্রেড সম্পর্কিত লেনদেন বিষয়ে নীতিমালা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রচলিত রপ্তানি নীতি অনুযায়ী ভিন্ন দেশ থেকে পণ্য বা সেবা সংগ্রহ এবং ওই দেশ থেকে পণ্য চালান বা সেবা সরাসরি তৃতীয় কোনো দেশের ক্রেতার নিকট সরবরাহ করাকে ‘মার্চেন্টিং ট্রেড’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২) বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়ে অনুমোদিত সব এডি ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, মার্চেন্টিং ট্রেডের আওতায় রপ্তানি কার্যক্রমে ইএক্সপি ফরমের প্রয়োজন হবে না। একইভাবে আমদানির জন্য প্রযোজ্য আইএমপি ফরম ভিন্ন দেশ থেকে পণ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে না। বৈদেশিক উৎস থেকে প্রাপ্য আয় দিয়ে আমদানি ব্যয় নির্বাহ করতে হবে।
তবে বিদেশ থেকে গৃহীত বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় আমদানি ব্যয় নির্বাহের সুযোগ রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যাংক কোনো ধরনের পরিশোধ নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারবে না। রপ্তানি বাবদ প্রাপ্য আয় থেকে দায় পরিশোধের পর স্থানীয় ব্যয় ও মুনাফা বাবদ সন্তোষজনক মার্জিন থাকতে হবে বলে সার্কুলারে নির্দেশনা রাখা হয়েছে।
ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন। |
আরও দেখুন:
◾ বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন সার্কুলার
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী হংকং, সিঙ্গাপুরের মতো ব্যবসা করতে পারবেন ট্রেডাররা। এর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার আয় বাড়ানো সম্ভব।