ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড

শফিক হায়দারঃ ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড – পবিত্র হজের সময় খাদ্য ও আবাসনের খরচ এবং ব্যক্তিগত ব্যয় পূরণের জন্য হাজী ও হজ সেবা প্রদানকারীদের (সরকারি ও বেসরকারি খাতের হজ এজেন্সি) সুবিধা প্রদানের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি (আইবিবিপিএলসি) “নিশ্চিত নিরাপদ” এই স্লোগানকে সামনে রেখে “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” চালু করেছে। এই কার্ডটি ইসলামী ব্যাংকের যেকোনো শাখা ও উপ-শাখা থেকে গ্রহণ করা যাবে। এই কার্ডটি নিতে ব্যাংকে কোন ধরনের একাউন্ট খোলার প্রয়োজন হবে না।
ধর্ম মন্ত্রণালয় ২০২৫ সালের হজযাত্রীদের হজ প্রিপেইড কার্ড প্রদানের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে নির্বাচিত করেছে। ধর্ম মন্ত্রণালয় হাজীদের জন্য “লাব্বাইক” নামে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করেছে। এই অ্যাপের মাধ্যমে হাজীরা তাদের ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের ব্যালেন্স এবং কার্ডের লেনদেন দেখতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড-এর লক্ষ্য হলো হাজীদের হজযাত্রার সময় প্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে সুবিধাজনক এবং নিরাপদ পেমেন্ট নিশ্চিত করা। নিম্নে ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো।
আরও দেখুন:
◾ ইসলামী ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড এর বৈশিষ্ট্য
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের ফিচার বা বৈশিষ্ট্য, সুবিধা এবং শর্তাবলী (GFET-2009 এবং ইসলামী ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ নীতিমালা অনুযায়ী) নিম্নে তুলে ধরা হলো-
| ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন। |
- “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক এবং গ্রাহক নয় এমন সকল হাজীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে তারা হজের সময় উপকৃত হতে পারেন।
- এই কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের অর্থের মাধ্যমে বিদেশী মুদ্রায় (KSA তথা সৌদি আরবের স্থানীয় মুদ্রা) লেনদেনের সুবিধা পাবেন।
- “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” যে কোনো শাখা, উপ-শাখায় ইস্যু করা হয়ে থাকে এবং যথাযথ ডকুমেন্টেশন এর বিপরীতে যে কোনো শাখা, উপ-শাখা থেকে ফান্ড লোড করা হয়।
- “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” হাজীদের জন্য ০৩ (তিন) বছরের জন্য ইস্যু করা হয়।
- গ্রাহকরা “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” ব্যবহার করে সৌদি আরবে এটিএম বুথ থেকে বিদেশী মুদ্রা (রিয়াল) গ্রহণ করতে/ উত্তোলন করতে পারবেন এবং এ ক্ষেত্রে লেনদেনের ভিসা/ মাস্টারকার্ড এর বিনিময় হার প্রযোজ্য হবে।
- “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” সৌদি আরবের সকল VISA/ Mastercard সমর্থিত দোকান, গাড়ী ভাড়া কোম্পানি, ট্রাভেল এজেন্ট, এটিএম ইত্যাদিতে ব্যবহার করা যাবে।
- সৌদি আরবে ভিসা সমর্থিত আউটলেট (দোকান, ট্রাভেল এজেন্ট, রেন্ট এ কার) থেকে “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” এর মাধ্যমে ক্রয়ের জন্য কোন অতিরিক্ত চার্জ দিতে হবে না।
- সৌদি আরবে ভিসা সমর্থিত এটিএম বুথ থেকে নগদ অর্থ/ রিয়াল উত্তোলন করা হলে ন্যূনতম চার্জ এবং কমিশন দিতে হবে।
- “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” PIN দ্বারা সুরক্ষিত।
- পবিত্র হজ পালন করার পর “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” হোল্ডার সৌদি আরবের বাইরে কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন না।
- “ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড” এর লেনদেন কার্ডে লোডকৃত ব্যালেন্সের বিপরীতে করা হবে, কার্ড ধারক কোন ক্রেডিট সুবিধা পাবেন না।
- শাখায় লিখিত আবেদনের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড বন্ধ করে কার্ডে অবশিষ্ট অর্থ গ্রাহক ফেরত পাবেন।
- গ্রাহক তার কার্ড ব্যালেন্স এবং লেনদেনের বিবরণ সম্পর্কে ২৪ ঘন্টা ইসলামী ব্যাংক কল সেন্টার ১৬২৫৯, +৮৮০২৮৩৩১০৯০ এবং ধর্ম মন্ত্রণালয়ের “লাব্বাইক” এর মাধ্যমে জানতে পারবেন।
- ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ট্রাভেলরস চেক বা ক্যাশের পরিপূরক।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড এর সুবিধা
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড এর সুবিধা সমূহ নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ইস্যুতে ব্যাংকে আলাদা কোনো অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই।
- নগদ অর্থ/ FC বহন করার প্রয়োজন নেই।
- ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ইস্যু ও বন্ধে কোন চার্জ নেই।
- পিন/ পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড সুবিধাযুক্ত কার্ড।
- এই কার্ডে দ্রুততম সময়ে ফ্রি এন্ডোর্সমেন্ট সুবিধা রয়েছে।
- কেনাকাটা ফ্রি এবং নগদ অর্থ উত্তোলনের জন্য সামান্য চার্জ প্রযোজ্য।
- সৌদি আরবে ভিসা/ মাস্টারকার্ড সমর্থিত এটিএম এবং পিওএস থেকে লেনদেন সুবিধা।
- লোডকৃত টাকার বিপরীতে সৌদি আরবে স্থানীয় মুদ্রার (রিয়াল) অ্যাক্সেস সুবিধা।
- ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ১০০% ইসলামী শরিয়াহ সম্মত একটি প্রিপেইড কার্ড।
- তাৎক্ষণিক ব্যালেন্স রিলোড ও অব্যবহৃত ব্যালেন্স রিফান্ড সুবিধা।
- ২৪/৭ সার্বক্ষণিক ডেডিকেটেড কাস্টমার সার্ভিস সুবিধা।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের লিমিট/ সীমা
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের লিমিট/ সীমা নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- প্রত্যেক হজযাত্রী হজের জন্য সর্বোচ্চ ১২০০ ডলার/ ৪৫০০ রিয়েল সমপরিমান প্রায় ১৫০,০০০ বাংলাদেশী টাকা লোড বা জমা করতে পারবেন।
- এছাড়া প্রতি বছর ধর্মীয় বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে ইস্যু করা নির্দেশিকা/ বরাদ্দ/ এনটাইটেলমেন্ট অনুযায়ী হজ সেবা প্রদানকারী এবং হাজীদের জন্য সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারিত হবে।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের চার্জ এবং ফি
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের চার্জ/ ফি/ কমিশন নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- হজ কার্ড ইস্যু ফি- ফ্রি;
- কার্ড নবায়ন ফি- ফ্রি;
- কার্ডে প্রাথমিক টাকা লোড ফি- ফ্রি;
- ATM বুথ থেকে ক্যাশ উত্তোলন ফি- (লেনদেনকৃত টাকার উপর ১%);
কার্ড অ্যাক্টিভেশন ফি- ফ্রি; - কার্ডে পুনরায় টাকা লোড ফি- ফ্রি;
- কার্ড বন্ধ এবং ফান্ড ফেরত ফি- ফ্রি;
- মার্চেন্ট POS/ ই-কমার্স এর মাধ্যমে ক্রয়ের জন্য লেনদেন ফি- (ভিসা/ মাস্টারকার্ড কর্তৃপক্ষের সাথে মার্চেন্ট চুক্তি অনুযায়ী);
- ব্যালেন্স অনুসন্ধান ফি- ফ্রি;
- *সকল লেনদেনের ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ভ্যাট কাটা হবে।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড নেয়ার জন্য নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে-
- ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ডের আবেদন/ সার্ভিস রিকোয়েস্ট ফর্ম।
- বৈধ পাসপোর্ট/ ফটোকপি।
- বৈধ হজ ভিসা/ ফটোকপি।
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
- অ্যাড্রেস প্রুফের জন্য ইউটিলিটি বিলের কপি (ওয়াসা/ ডেসা/ ডেসকো/ নেসকো/ বিদ্যুৎ বিল/ গ্যাস বিল/ সিটি কর্পোরেশন বিল/ বিটিটিবি/ পোস্ট পেইড মোবাইল বিল)।
- ০১ (এক) কপি সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি।
- এন্ডোর্সমেন্টের এর জন্য TM ফরম।
- দেশীয় সচল মোবাইল নম্বর।
- এছাড়া প্রয়োজন অনুসারে ব্যাংকের চাহিদা অনুযায়ী অন্যান্য কাগজপত্র।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার পদ্ধতি
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ব্যবহার করার পদ্ধতি (ATM বুথ থেকে নগদ টাকা উত্তোলন ও মার্চেন্ট থেকে কার্ড দিয়ে পার্চেজ) নিম্নে তুলে ধরা হলো-
ATM থেকে নগদ টাকা উত্তোলন
- কার্ড ধারক ভিসা/ মাস্টারকার্ড সমর্থিত এটিএম বুথে যাবেন।
- কার্ড ধারক তার কার্ডটি ভিসা/ মাস্টারকার্ড সমর্থিত এটিএমে প্রবেশ করাবেন।
- তারপর সিস্টেমের নির্দেশ অনুযায়ী পিন প্রদান করবেন।
- পিন সিস্টেমের সাথে মিলে গেলে কার্ড ধারককে সিস্টেমে টাকার পরিমান নির্বাচন করতে হবে।
- লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরে ক্যাশ ট্রে থেকে টাকা নিতে হবে।
- লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার পরে ভবিষ্যতের রেকর্ডের জন্য লেনদেন স্লিপ সংরক্ষণ করতে হবে।
মার্চেন্ট থেকে কার্ড দিয়ে পার্চেজ
- কার্ড ধারককে অবশ্যই ভিসা/ মাস্টারকার্ড সমর্থিত মার্চেন্ট, দোকান বা আউটলেটে যেতে হবে।
- কেনা-কাটা করে বিল পরিশোধ করার সময় মার্চেন্ট টার্মিনালের সাথে কার্ডটি সোয়াইপ করতে হবে।
- অনুমোদনের পর একটি স্লিপ/ বিল প্রিন্ট হবে।
- মার্চেন্ট মেশিন থেকে স্লিপটি নিয়ে কার্ড ধারককে স্লিপে তার স্বাক্ষর করার অনুরোধ করবে। স্বাক্ষর করার পর মার্চেন্ট এটি সংরক্ষণ করবে।
- কার্ড ধারক মার্চেন্টের কাছ থেকে স্লিপের কপি পাবেন এবং লেনদেনের প্রমাণ হিসাবে এটি সংরক্ষণ করবেন।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড ফরম ডাউনলোড
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড এর আবেদন ফরম ও TM ফরম এই ওয়েবসাইট থেকেও ডাউনলোড করা যাবে। হজ কার্ডের আবেদন ফরম পেতে ক্লিক করুন- এখানে এবং এন্ডোর্সমেন্টের এর জন্য TM ফরম পেতে ক্লিক করুন- এখানে।
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড সংক্রান্ত জরুরী নির্দেশনাবলী
ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড সংক্রান্ত গ্রাহকের জন্য পালনীয় জরুরী কিছু নির্দেশনাবলী নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- হজ কার্ডে পর্যাপ্ত টাকা জমা করে নিতে হবে। হজের জন্য সর্বোচ্চ ১২০০ ডলার সমপরিমাণ (প্রায় ১,৫০,০০০.০০ টাকা) টাকা লোড বা জমা করা যাবে।
- এই কার্ডটি শাখা বা উপ-শাখা থেকে নেবার সময় কার্ডের PIN সেট করে নিতে হবে। এই PIN দেয়ার ক্ষেত্রে কোন ভুল করা যাবে না এবং PIN মনে রাখার চেষ্টা করতে হবে। অন্যথায় হজে গিয়ে লেনদেন করা যাবে না।
- বাংলাদেশে থাকা অবস্থায় যে কোন শাখা, উপ-শাখা অথবা এটিএম থেকে কার্ডের ব্যালেন্স চেক করে কার্ডটি ঠিক মতো কাজ করে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।
- এই কার্ড দিয়ে বাংলাদেশ সহ সৌদি আরবের যেকোনো মাস্টারকার্ড প্রচলিত POS Machine থেকে কেনাকাটা ও ATM machine থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে।
- এই কার্ডের লেনদেন সংক্রান্ত কোনো সমস্যায় পড়লে ইসলামী ব্যাংকের whatsapp, viber, imo নাম্বার +8801322908160/ +8801833320942 এ যোগাযোগ করুন অথবা cardcom@islamibankbd.com এ ইমেইল করুন।
- যোগাযোগের সময় অবশ্যই আপনার মোবাইল নাম্বার এবং কার্ডের শেষ চার সংখ্যা উল্লেখ করবেন।
- আপনার কার্ডটি নিরাপদে রাখবেন। খেয়াল রাখতে হবে যে কার্ড এর উপরে যেন কোনভাবে কোন পানি বা তরল পদার্থ না পড়ে, তাহলে কার্ডের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
- অনুগ্রহপূর্বক এই কার্ডের ছবি বা সম্পূর্ণ কার্ড নাম্বার কারো সাথে শেয়ার করবেন না/ প্রদান করবেন না/ জানাবেন না। তাহলে আপনি প্রতারক চক্রের খপ্পরে পড়তে পারেন।
- আপনি আপনার মূল্যবান সম্পদ যে রকম আগলে রাখেন, এই কার্ডটিকেও সেভাবেই সংরক্ষন করবেন।
- কার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা না থাকলে আপনার কাছের পরিচিত সাথীর থেকে সাহায্য নিতে পারেন।
- এটিএম থেকে টাকা তোলার পরে অবশ্যই কার্ডটি গ্রহন করে যত্নে রাখবেন।
- কোনভাবে যদি কার্ডটি হারিয়ে যায়, দ্রুত ইসলামী ব্যাংকের whatsapp, viber, imo নাম্বার +8801322908160/ +8801833320942 এ যোগাযোগ করুন।
- আপনার কার্ডটি ভুল PIN নাম্বার দেয়ার জন্য ব্লক হয়ে গেলে ইসলামী ব্যাংকের whatsapp, viber, imo নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
কার্টেসিঃ মোহাম্মদ শামসুদ্দীন আকন্দ (শফিক হায়দার), ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি (আইবিবিপিএলসি)
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি (আইবিবিপিএলসি) – Islami Bank Bangladesh PLC (IBBPLC), হেড অফিস: ইসলামী ব্যাংক টাওয়ার, ৪০, দিলকুশা সি/এ, ঢাকা-১০০০ বাংলাদেশ অথবা ব্যাংকের যে কোনো শাখা/ উপ-শাখা/ এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট-এ যোগাযোগ করুন
জিপিও বক্স নম্বর: ২৩৩
✆ কল সেন্টার: ১৬২৫৯ অথবা ৮৩৩১০৯০ (দেশ)/ +৮৮-০২-৮৩৩১০৯০ (বিদেশ)
টেলিফোন: (০২) ৯৫৬৩০৪০ (অটো হান্টিং), ৯৫৬০০৯৯, ৯৫৬৭১৬১, ৯৫৬৭১৬২, ৯৫৬৯৪১৭
টেলেক্স: 642525 IBANK BJ, 632403 IBANK BJ, 671620 IBANK BJ
ফ্যাক্স: ৮৮০-২-৯৫৬৪৫৩২, ৮৮০-২-৯৫৬৮৬৩৪
সুইফট: IBBLBDDH
কেবল: ISLAMIBANK
ইমেইল: info@islamibankbd.com
ওয়েবসাইট: www.islamibankbd.com








ইসলামী ব্যাংক হজ প্রিপেইড কার্ড
হজ প্রিপেইড কার্ড
Informative article.