বাংলাদেশ ব্যাংক

ইএসএফ এর আওতায় EOI ফরম পূরণ নির্দেশিকা

অন্ট্র্যাপ্র্যানারশীপ সাপোর্ট ফান্ড (ইএসএফ) [Entrepreneurship Support Fund (ESF)] এর আওতায় খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক খাতভুক্ত প্রকল্প স্থাপনের লক্ষ্যে ইএসএফ ঋণের জন্য এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট [Expression of Interest (EOI)] ফরম পূরণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা নিম্নে তুলে ধরা হলো-

১) EOI Form পূরণ এবং দাখিলের (Submit) পূর্বে আবেদনকারীকে আবশ্যিকভাবে এ নির্দেশিকা ও EOI ফরমে উল্লিখিত তথ্যাবলী পাঠ এবং তদানুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ ও দাখিলের জন্য পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে।
২) ইএসএফ ঋণের মাধ্যমে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক খাতে স্থাপনযোগ্য প্রকল্পের তালিকা এবং সেগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় ভূমির পরিমাণ সংযোজনী ‘ক’ তে দেখানো হয়েছে।
৩) প্রস্তাবিত প্রকল্পের ভূমির মলিকানা কোম্পানীর নামে/ উদ্যোক্তাগণের নামে থাকতে পারে/ উত্তরাধিকার সূত্রে উদ্যোক্তাগণের নামে অর্জিত হতে পারে। এছাড়া রেজিস্টার্ড বায়নানামা সূত্রেও প্রকল্প ভূমির মালিকানা অর্জনের প্রস্তাবনা থাকতে পারে। আবেদনপত্রের সংশ্লিষ্ট ঘরে ভূমির মালিকানা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করতে হবে এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে দলিল নম্বর উল্লেখ করতে হবে। উল্লেখ্য প্রস্তাবিত ভূমি কোন পর্যায়ে পরিবর্তনযোগ্য নয়।

৪) খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক খাতে শুধুমাত্র নতুন প্রকল্প স্থাপনের লক্ষ্যে ইএসএফ ঋণের জন্য EOI ফরম দাখিল করা যাবে। বিদ্যমান/ পুরাতন কোন প্রকল্পের সম্প্রসারণ/ উন্নয়নের লক্ষ্যে ইএসএফ ঋণের জন্য EOI ফরম দাখিল করা যাবে না।
৫) দাখিলকৃত EOI ফরমে প্রদত্ত তথ্যাবলী কোন পর্যায়ে পরিবর্তন করা যাবে না।
৬) দাখিলকৃত EOI এর প্রাপ্তি স্বীকার পত্রের কপি আবেদনকারীকে সংরক্ষণ করতে হবে।
৭) খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক খাতে ব্যাংক ঋণসহ কোন প্রকল্প প্রস্তাব ইএসএফ ঋণ সহায়তার জন্য বিবেচনা করা হবে না এবং কোন ঋণ খেলাপী (বাংলাদেশ ব্যাংকের সংজ্ঞা অনুসারে) ও কোন ধরণের বিল খেলাপী ইএসএফ ঋণ সহায়তা প্রাপ্তির যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
৮) ইএসএফ এর আওতায় একই পরিবারে একাধিক প্রকল্পে ঋণ মঞ্জুরি প্রদান করা হবে না। এখানে “পরিবার” বলতে “ব্যাংক কোম্পানী আইন, ১৯৯১” এর ১৪(ক) ধারায় প্রদত্ত ব্যাখ্যা অনুযায়ী “কোন ব্যক্তির স্ত্রী, স্বামী, পিতা-মাতা, পুত্র-কন্যা, ভাই-বোন এবং ঐ ব্যক্তির উপর নির্ভরশীল সকলকে বুঝাবে।”

৯) ইইএফ এর আওতায় কোন উদ্যোক্তা/ উদ্যোক্তাবৃন্দ ইতোপূর্বে কোন প্রকল্পের (খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষি/ আইসিটি ভিত্তিক) অনুকূলে ইইএফ সহায়তা গ্রহণ করে থাকলে উক্ত উদ্যোক্তা/ উদ্যোক্তাবৃন্দ তাঁর/ তাঁদের নিকট বকেয়া ইইএফ এর সমুদয় অর্থ পরিশোধ ব্যতিরেকে ইএসএফ এর আওতায় প্রকল্প স্থাপনের নিমিত্তে আবেদন করতে পারবেন না।
১০) ইএসএফ এর আওতায় খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক খাতের প্রকল্পের মোট ব্যয় সর্বনিম্ন ০.৮০ কোটি টাকা হতে সর্বোচ্চ ৫.০০ কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে যন্ত্রপাতি নির্ভর প্রকল্পের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ব্যয় ১২.০০ কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে। যন্ত্রপাতি নির্ভর প্রকল্প বলতে সেসব প্রকল্পকে বুঝাবে যেসব প্রকল্পের কাঁচামাল প্রক্রিয়াজাতকরণ থেকে শুরু করে পণ্য (Finished Product) উৎপাদন পর্যায় পর্যন্ত যন্ত্রের ব্যবহার অত্যাবশ্যক এবং যেসব প্রকল্পে মোট প্রকল্পব্যয়ের ন্যূনতম ৬০% অর্থ স্থানীয়/ আমদানীতব্য যন্ত্রপাতি ক্রয়/ সংগ্রহ, ডিউটি, ট্যাক্স, সংস্থাপন ইত্যাদি খাতে ব্যয় হয়ে থাকে। উল্লেখ্য যে, পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার সাথে সম্পৃক্ত মূল যন্ত্রপাতির সাথে সহায়ক যন্ত্রপাতির (যেমন- জেনারেটর, বৈদ্যুতিক সাব-স্টেশন, ওয়েইং স্কেল (wighing bridge) ইত্যাদি) মূল্যও এখাতে অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচিত হবে।
১১) খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক প্রকল্পে উদ্যোক্তার এক্যুইটি ও ইএসএফ ঋণ সহায়তার অনুপাত হবে ৫১% ঃ ৪৯%। তবে বাস্তবতার নিরিখে ঋণ সহায়তার পরিমাণ ৪৯% এর চেয়ে কমও হতে পারে। সেক্ষেত্রে উদ্যোক্তার এক্যুইটির পরিমাণ আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি পাবে (৫১% এর চেয়ে অধিক হবে)।
১২) আবেদনকারীকে ব্যাংক হিসাবধারী ও কর প্রদানকারী হতে হবে এবং কর বিবরণীর IT-10B তে প্রদর্শিত সম্পদই তাঁর আর্থিক সামর্থ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।

ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন।

১৩) ক) সংযোজনী ’ক’-তে প্রদর্শিত তথ্যানুযায়ী প্রকল্প ভূমির সর্বোচ্চ খন্ড সংখ্যা নির্ধারিত হবে। মূল সড়ক হতে প্রকল্পস্থলে ও একাধিক খন্ড বিশিষ্ট প্রকল্পের খন্ডসমূহের মধ্যে স্থলপথে যাতায়াতের এবং মালামাল পরিবহনের সুব্যবস্থা থাকতে হবে। ফুল/ অর্কিড চাষ, মৎস্য চাষ (সাদা মাছ/ হাই ভ্যালু মাছ), চিংড়ি চাষ (গলদা/ বাগদা), কুমিরের খামার, দুগ্ধ ও বায়োগ্যাস উৎপাদন, উন্নত জাতের ষাঁড় হতে কৃত্রিম উপায়ে শুক্রানু (সিমেন) সংগ্রহপূর্বক অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরিতে প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণ, কাঁকড়ার হ্যাচারী ও কাঁকড়া চাষ এবং টার্কি পালন এবং টার্কির ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদন ইত্যাদি প্রকল্পের ভূমি একাধিক খন্ডে বিভক্ত হলে তা অবশ্যই এক কিলোমিটার ব্যাসের (diameter) মধ্যে অবস্থিত হতে হবে। যেসব প্রকল্পের জন্য ভূমির একাধিক খন্ড গ্রহণযোগ্য সেসব প্রকল্পের ভূমির সর্বোচ্চ খন্ডসংখ্যা সংযোজনী ‘ক’ এর ৪ নং কলামে উল্লেখ রয়েছে।
খ) হাঁস-মুরগীর ডিম থেকে বাচ্চা উৎপাদন (পোল্ট্রি হ্যাচারী) প্রকল্পের ক্ষেত্রে ভূমি দুই খন্ডে বিভক্ত হলে তা অবশ্যই সর্বোচ্চ ৫০০ মিটার (অর্ধ কিলোমিটার) ব্যাসের মধ্যে হতে হবে। তবে এক্ষেত্রে শেড নির্মাণ এবং ডিম হতে বাচ্চা উৎপাদন হ্যাচারী ইউনিটের জন্য ২৫০ শতাংশ বা ২.৫ একর ভূমি অবশ্যই একসাথে থাকতে হবে।
গ) দুগ্ধ ও বায়োগ্যাস উৎপাদন প্রকল্পের ভূমি একাধিক খন্ডে বিভক্ত হলে গাভী লালন পালনের জন্য শেড নির্মাণ এবং অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ন্যূনতম ১(এক) একর উঁচু ভূমি অবশ্যই একসাথে থাকতে হবে। ঘাস উৎপাদনের জন্য নির্ধারিত ভূমি বন্যামুক্ত এবং বর্ষাকালে পানি জমে থাকে না এমন প্রকৃতির হতে হবে।
ঘ) উচ্চ ফলনশীল শষ্যের বীজ উৎপাদন ও টিস্যু কালচার এর মাধ্যমে আলু বীজ উৎপাদন প্রকল্পের জন্য সুষ্ঠু পরাগায়নের স্বার্থে খন্ডসমূহের সর্বোচ্চ দূরত্ব ১ কি. মি. ব্যাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার বিষয়টি শিখিলযোগ্য হতে পারে।

১৪) কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ এর আওতায় নিবন্ধিত/ নিবন্ধনের নিমিত্তে রেজিষ্ট্রার অব জয়েন্ট ষ্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস (RJSC) থেকে নামের ছাড়পত্র সংগ্রহের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
১৫) কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীর সদস্য সংখ্যা ন্যূনতম ০২(দুই) জন এবং সর্বোচ্চ ৫০(পঞ্চাশ) জন পর্যন্ত হতে পারবে। উক্ত আইনে ঘোষিত অযোগ্য কোন ব্যাক্তি কোম্পানীর পরিচালক/ শেয়ারহোল্ডার হিসেবে নিয়োজিত থাকতে পারবেন না।
১৬) কোম্পানীতে কোন উদ্যোক্তা/ পরিচালক/ শেয়ার হোল্ডার এককভাবে ৮০% এর অধিক শেয়ার ধারণ করতে পারবেন না।
১৭) কোন কোম্পানীতে অনিবাসী বাংলাদেশী (Non-Resident Bangladeshi- NRB) উদ্যোক্তা থাকলে তিনি/ তাঁরা কোম্পানীর চেয়ারম্যান/ ব্যবস্থাপনা পরিচালক/ contact person এর দায়িত্বে নিয়োজিত থাকতে পারবেন না।

১৮) ইএসএফ সহায়তার জন্য EOI দাখিলের (Submit) সময় বাংলাদেশে কার্যরত যেকোন তফসিলী ব্যাংক হতে ফি বাবদ (অফেরতযোগ্য) “ইইএফ ইউনিট, বাংলাদেশ ব্যাংক” এর অনুকূলে ইস্যুকৃত ৫,০০০.০০ (পাঁচ হাজার) টাকার পে-অর্ডার/ ব্যাংক ড্রাফ্ট সম্পর্কিত তথ্যাদি আবেদনপত্রের নির্দিষ্ট স্থানে উল্লেখ করতে হবে। পে-অর্ডার/ ব্যাংক ড্রাফ্ট কোনক্রমেই ভাঁজ করা যাবে না।
১৯) প্রকল্পের জমির মালিকানা সংক্রান্ত কাগজপত্র, জাতীয় পরিচয় পত্র/ পাসপোর্ট/ জন্ম নিবন্ধন সনদের মূল কপি এবং দাখিলকৃত EOI এর প্রাপ্তিস্বীকার পত্রের কপিসহ সকল উদ্যোক্তাকে একই সাথে আইসিবিতে “প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি” এর নিকট প্রকল্পের বিষয়ে সাক্ষাৎকার প্রদান করতে হবে। প্রস্তাবিত প্রকল্প সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্তিকরণের (Short Listed) ক্ষেত্রে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

২০) প্রকল্পে উদ্যোক্তার অংশ বিনিয়োগের পর ইএসএফ এর অর্থ কিস্তিতে ছাড় করা হবে।
২১) লীজকৃত জমিতে প্রকল্প স্থাপনের জন্য EOI দাখিল করা যাবে না।
২২) একজন উদ্যোক্তা খাত নির্বিশেষে কেবল মাত্র একটি প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২৩) প্রকল্পের পরিচালক/ শেয়ারহোল্ডারগণের প্রত্যেকের সাম্প্রতিককালের পাসপোর্ট আকারের রঙ্গিন ছবি EOI আবেদন ফর্মের নির্ধারিত স্থানে আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ছবিতে সম্পূর্ণ মুখমন্ডল (face) সোজাসুজিভাবে দৃশ্যমান হতে হবে।

২৪) EOI আবেদন ফরম পূরণকালে কোন ওভাররাইটিং, কাটাকাটি অথবা ফ্লুইড ব্যবহার করা যাবে না।
২৫) EOI আবেদন ফরম পূরণকালে বিজয় সুতুনী এমজে (১২ ফন্ট সাইজ) ব্যবহার করতে হবে। আবেদন ফরম পূরণকালে কোন অক্ষর/ শব্দ Bold বা Underline করা যাবে না। পূরণকৃত EOI আবেদন ফরম অ৪ সাইজ কাগজে উভয় পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করে কর্ণারে স্টাপলার পিন দিয়ে গেঁথে দাখিল করতে হবে।
২৬) EOI আবেদন ফরম কোনভাবেই স্পাইরাল বাইন্ডিং করা যাবে না।
২৭) পূরণকৃত আবেদন ফরমের প্রতিপৃষ্ঠায় প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে সীলসহ স্বাক্ষর প্রদান করতে হবে।

২৮) EOI আবেদন ফরম বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট www.bb.org.bd/mediaroom/circulars/circulars.php অথবা আইসিবি’র ওয়েবসাইট www.eef.gov.bd/circulars হতে ডাউনলোড করে উভয়পৃষ্ঠায় প্রিন্ট নিয়ে তা যথাযথভাবে পূরণ করতঃ ইইএফ ইউনিট, বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রথম সংলগ্নী ভবন, ৮ম তলা, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় সরাসরি/ ডাকযোগে/ কুরিয়ার সার্ভিস যোগে জমা দিতে হবে।
২৯) দাখিলকৃত অসম্পূর্ণ/ ত্রুটিযুক্ত EOI বাতিল বলে গণ্য হবে।
৩০) EOI দাখিলের সময় কোন মিথ্যা তথ্য প্রদান/ জাল দলিলাদি দাখিল করা হলে তাঁর আবেদন সরাসরি বাতিল বলে গণ্য হবে এবং তিনি ভবিষ্যতেও প্রকল্প স্থাপনের জন্য EOI দাখিলের অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
৩১) ইএসএফ সম্পর্কে বিস্তারিত আরো জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট www.bb.org.bd এবং আইসিবি এর ওয়েবসাইট www.eef.gov.bd ভিজিট করুন।

আরও পড়ুন:
◾ অফিস সহকর্মী সম্পর্কঃ পেশাদারি নাকি বন্ধুত্বপূর্ণ
◾ ব্যাংকার হতে চান? আরেকবার ভাবুন
◾ একজন ব্যাংকারের যে সকল গুণাবলী থাকা জরুরী
◾ ব্যাংকারদের দেরিতে অফিস ত্যাগ সিস্টেম নাকি অদক্ষতা

সূত্রঃ এক্যুইটি এন্ড অন্ট্র্যাপ্র্যানারশীপ ফান্ড (ইইএফ) ইউনিট, বাংলাদেশ ব্যাংক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রিলেটেড লেখা

Back to top button