ব্যাংকার

ব্যাংকাররা নিঃস্বার্থ সম্মুখ সারির যোদ্ধা সাহসী বীর

আল ইমরানঃ করোনাকালীন লকডাউনের এই মুহূর্তে কাজের জন্য ঝুঁকি রয়েছে, তারপরেও ব্যাংকাররা মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত রেখেছেন। করোনার ভয়ে কোন ব্যাংক কর্মকর্তা কোন গ্রাহককে ব্যাংকিং সেবা দিতে রাজি হননি, এমন রেকর্ড এখনও আমরা দেখিনি।

স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করার সময় আক্রান্ত হচ্ছেন ব্যাংকাররা। অনেকে মারাও যাচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে প্রাণঘাতী করোনা চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট হাসপাতাল এখন সময়ের দাবি। বর্তমানে মহামারি করোনা ভাইরাসের সংকটকালীন আক্রান্ত অধিকাংশ পেশাজীবীর জন্য নির্দিষ্ট হাসপাতাল নির্ধারণ করা থাকলেও আক্রান্ত ব্যাংকারদের জন্য নেই আলাদা কোন ব্যবস্থা।

একই সঙ্গে ব্যাংকার ও তাদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য একটি আধুনিক সম্মিলিত ব্যাংকার্স হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাও এখন অপরিহার্য হয়ে পরেছে।

আরও দেখুন:
◾ হেঁটে হেঁটে অফিস করছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা
◾ ই-টিআইএনের সঙ্গে আয়কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক
◾ ব্যাংক খোলা গ্রাহক উপস্থিতি কম
◾ অ্যাকাউন্ট মেইনটেন্যান্স ফি বছরে একবারের বেশি নয়
◾ সিএমএসএমই প্যাকেজ থেকে ঋণ দেয়ার সময় বাড়ল

ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন।

অনেক ব্যাংক কর্মকর্তাই তাদের চাকরিকে নন-থ্যাংকস জব বলে থাকেন। এটা আসলে তাদের মনের কষ্ট থেকেই হয়ত বলেন। সেদিন এক ব্যাংকের কর্মকর্তা বলছিলেন, ব্যাংকগুলো হচ্ছে পরিবারে গৃহিনী মায়েদের মত। মুখবুজে সারাদিন পরিবারের সকলের জন্য কাজ করে। কথাবার্তা কম বলে। অনেকেই সেটা উপলব্ধি করতে পারে না। কিন্তু মা যদি ঘরে দুই চার দিন না থাকে, তখন সকলেই হাড়ে হাড়ে টের পায়, মা সংসারের কতটা প্রয়োজনীয়।

দেশের যে কোন দুর্যোগে সকল ব্যাংকার সবসময় প্রস্তুত থাকে। তারা তাদের কাজটুকু সকল সময় ভালোভাবেই করে থাকে। সাধারণ মানুষও ভালোবাসে, সম্মান করে চাকরিজীবী এই মানুষগুলোকে। ভালো থাকুক দেশের সকল ব্যাংকার। হাসিমুখে সেবা দিক সকলকে।

সর্বোপরি কবির ভাসায় এই বলে শেষ করছি, ঠিক দেখ আলো আসবেই দূর হবে অন্ধকার কোটি প্রানের ভালোবাসায় যেগে উঠবে আবার পৃথিবী।

লেখকঃ আল ইমরান, ব্যাংকার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রিলেটেড লেখা

Back to top button