ব্যাংকার

ব্যাংকারদের লেন‌দেন সময় ও টা‌র্গেট ক‌মা‌নো উচিত

ব্যাংকিং নিউজ বাংলাদেশঃ ব্যাংকারদের লেন‌দেন সময় ও টা‌র্গেট ক‌মা‌নো উচিত। কেননা অন্য পেশার লোকবল রাজস্ব হ‌তে স্বসম্মা‌নে বেতন গ্রহন ক‌রেন, আর ব্যাংকারদের রাজস্ব তো দূঃস্বপ্ন, নি‌জের উপার্জনকৃত লা‌ভের টাকায় বেতন নি‌তেও কত শর্ত! মুনাফা, টা‌র্গেট ও রাজস্ব দু‌টিই আয় ক‌রে দি‌য়ে তবে বেতন। কারন একটাই যে প‌দই হোক ব্যাংকার‌দের মনমান‌সিকতা অনেকটাই এখন ভিন্ন ধরনের হয়ে গেছে।

কতিপয় ব্যাংকার‌দের এখন উর্ধতন বসদের সন্তুষ্ট করাই মূল কাজ হয়ে দাড়িয়েছে। তাদের কাজ হলো বসদের সন্তুষ্ট করে উপরের সিঁড়িতে ওঠা। আর তারা অনেকটাই সফল।

ব্যাংক লেনদেন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। অথচ অনেক ব্যাংকের অনেক শাখায় এই সময় মানা হয়না। আর অফিস টাইম সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। অথচ বেশির ভাগ ব্যাংকেই এই সময় মানা হয়না। যা ব্যাংকারদের সময় সচেতন থেকে বিমুখ করছে। ফ্যামিলি ও সমাজকে সময় দিতে পারছেনা।

স্বাভা‌বিক জীবনের শা‌ন্তি ও সুন্দর চিন্তা করার ব্রেনটা চাকু‌রি‌তে যোগদান ক‌রেই ভোতা ক‌রে ফে‌লে সু‌দের যাতাঁক‌লে। ব্যাংকাররা যেটুকু রাজস্ব আয় ক‌রে দেয়, মুনাফা ক‌রে দেয়। সেইটুকু রাজস্ব ও মুনাফার সু‌বিধা ভোগীরা আবার ব্যাংকে এস‌ে ব্যাংকার‌কেই অপমান করে ও গা‌লি দেয়।

ব্যাংক, ব্যাংকার, ব্যাংকিং, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ খবর, প্রতিবেদন, বিশেষ কলাম, বিনিয়োগ/ লোন, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ফিনটেক, ব্যাংকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারগুলোর আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ 'ব্যাংকিং নিউজ', ফেসবুক গ্রুপ 'ব্যাংকিং ইনফরমেশন', 'লিংকডইন', 'টেলিগ্রাম চ্যানেল', 'ইন্সটাগ্রাম', 'টুইটার', 'ইউটিউব', 'হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল' এবং 'গুগল নিউজ'-এ যুক্ত হয়ে সাথে থাকুন।

তবুও ঘুম ভাঙ্গে না ব্যাংকার‌দের। কারন যে প‌দেই হোক ব্যাংকারদের আত্মমর্যাদা ও আত্মসম্মান‌বো‌ধ অনেকটাই এখন কমে গেছে এবং যাচ্ছে! সুতরাং ব্যাংকারদের লেন‌দেন সময় ও টা‌র্গেট ক‌মা‌নো উচিত এবং স্বাভা‌বিক ব্যাংকিং-এ ফেরা উচিত।

সূত্রঃ ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

২ মন্তব্য

  1. বর্তমান ব্যাংকিং সময় বাস্তবসম্মত নয়, যুগোপযোগী নয়, এমনকি বিজ্ঞানসম্মতও নয়। এখানে খাওয়া ও প্রার্থনা করার জন্য মাত্র আধা ঘন্টা টাইম দেওয়া হয়। আমার নিজের গবেষণা বলছে ব্যাংকারদের গড় বয়স অন্যান্য পেশাজীবীদের তুলনায় অনেক কম। সুতরাং সময় এসেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এদিকে নজর দেওয়ার। মনে রাখতে হবে ব্যাংকারও মানুষ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রিলেটেড লেখা

Back to top button